নবম-দশম শ্রেনিতে অন্তত দুটি ট্রেড বাধ্যতামূলক করবার ব্যবস্থা নিয়েছি। আশা করেছিলাম ২০২১ সালে চালু করব। করোনার পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী না হলে ২০২২ সালে চালু করতে পারব বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের কারিগরি শিক্ষার হার আরো বৃদ্ধি পাবে। আমাদের প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হবে। এগুলো হবে অত্যন্ত আধুনিক মানের। আবার সাধারণ শিক্ষা ও মাদ্রাসা শিক্ষাতেও আমরা কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করে তুলছি।
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা- এসডিজি অর্জনে করণীয় শীর্ষক ভার্স্যুয়াল সেমিনারের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। সোমবার (৩১ আগস্ট) এডুকেশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইরাব) আয়োজনে সেমিনারটিতে আরো উপস্থিত ছিলেন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খাঁন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক মো. আবুল কাশেম, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক কায়সার আহমেদ, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোরাদ হোসেন মোল্লা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন ইরাবের সভাপতি মোস্তাক আহমেদ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো.আমিনুল ইসলাম খান বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা খুবই প্রয়োজন। ইতিমধ্যে কারিগরি শিক্ষায় বয়স উঠিয়ে দেয়া হয়েছে যাতে সবাই শেখার সুযোগ পায়। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোরাদ হোসেন মোল্লা বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ এবং ২০৪০ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থীকে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে।