২০২১ সালের বাংলাদেশের সকল সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং স্বায়ত্বশাসিত ও আধা-স্বায়ত্বশাসিত সংস্থাসমূহের ছুটির তালিকা নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ
যেসব ছুটি চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল, সেগুলোতে তারকা (*) চিহ্ন দেওয়া হয়েছে।
সাধারণ ছুটি
২১ ফেব্রুয়ারি (০৮ ফাল্গুন), রবিবার – আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস।
১৭ মার্চ (৩ চৈত্র), বুধবার – জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন।
২৬ মার্চ (১২ চৈত্র), শুক্রবার স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস।
০১ মে (১৮ বৈশাখ), শনিবার – মে দিবস।
০৭ মে (২৪ বৈশাখ), শুক্রবার – জুমাতুল বিদা।
*১৪ মে (৩১ বৈশাখ), শুক্রবার -ঈদ-উল-ফিতর
*২৬ মে (১২ জৈ্যষ্ঠ), বুধবার- বুদ্ধ পুর্ণিমা (বৈশাখি পূর্ণিমা)
* ২১ জুলাই (০৬ শ্রাবণ), বুধবার – ঈদুল আযহা।
১৫ আগস্ট (৩১ শ্রাবণ), রবিবার – জাতীয় শোক দিবস।
৩০ আগস্ট (১৫ ভাদ্র ), সোমবার – শুভ জন্মাষ্টমী।
১৫ অক্টোবর (৩০ আশ্বিন), শুক্রবার – দুর্গাপূজা (বিজয়া দশমী)।
*১৯ অক্টোবর (০৩ কার্তিক), মঙ্গলবার – ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.)।
১৬ ডিসেম্বর (০১ পৌষ), বৃহস্পতিবার – বিজয় দিবস।
২৫ ডিসেম্বর (১০ পৌষ), শনিবার – যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন (বড়দিন)।
মোট= ১৪ দিন (৬টি সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ)
নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি
*২৯ মার্চ (১৫ চৈত্র), সোমবার – শব-ই-বরাত
১৪ এপ্রিল (০১ বৈশাখ), বুধবার – বাংলা নববর্ষ।
*১০ মে (২৭ বৈশাখ), সোমবার – শব-ই-ক্বদর।
*১৩ মে ও ১৫ মে (৩০ বৈশাখ ও ০১ জ্যৈষ্ঠ) বৃহস্পতিবার ও শনিবার – ঈদ-উল-ফিতরের ঈদের পূর্বের ও পরের দিন।
*২০ জুলাই ও ২২ জুলাই (০৫ ও ০৭ শ্রাবণ) মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার – ঈদ-উল-আজহার পূর্বের ও পদের দিন।
*১৯ আগস্ট (০৪ ভাদ্র), বৃহস্পতিবার – আশুরা।
মোট = ০৮ দিন (১ টি সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ)
ঐচ্ছিক ছুটি (মুসলিম পর্ব)
*১২ মার্চ (২৭ ফাল্গুন), শুক্রবার – শব-ই-মিরাজ।
*১৬ মে (০২ জ্যৈষ্ঠ), রবিবার – ঈদ-উল-ফিতর (ঈদের পরের দ্বিতীয় দিন)।
*২৩ জুলাই (০৮ শ্রাবণ), শুক্রবার – ঈদ-উল-আযহা (ঈদের পরের দ্বিতীয় দিন)।
*০৬ অক্টোবর (২১ আশ্বিন), বুধবার – আখেরি চাহার সোম্বা।
*১৭ নভেম্বর (০২ অগ্রহায়ণ), বুধবার – ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম।
মোট = ০৫ দিন (২টি সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ)
ঐচ্ছিক ছুটি (হিন্দু পর্ব)
১৬ ফেব্রুয়ারি (০৩ ফাল্গুন), মঙ্গলবার- শ্রী শ্রী সরস্বতী পূজা।
১১ মার্চ (২৬ ফাল্গুন), বৃহস্পতিবার – শ্রী শ্রী শিবরাত্রি ব্রত।
২৮ মার্চ (১৪ চৈত্র), রবিবার – শুভ দোলযাত্রা।
০৯ এপ্রিল (২৬ চৈত্র), শুক্রবার – শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব।
০৬ সেপ্টেম্বর (২১ আশ্বিন), বুধবার – শুভ মহালয়া।
১৪ অক্টোবর (২৯ আশ্বিন), বৃহস্পতিবার – শ্রী শ্রী দুর্গা পূজা (মহানবমী)।
২০ অক্টোবর (০৪ কার্তিক), বুধবার – শ্রী শ্রী লক্ষ্মী পূজা।
০৪ নভেম্বর (১৯ কার্তিক), বৃহস্পতিবার – শ্রী শ্রী শ্যামা পূজা।
মোট = ০৮ দিন (১টি সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ)
ঐচ্ছিক ছুটি (খ্রিস্টান পর্ব)
০১ জানুয়ারি (১৭ পৌষ), শুক্রবার – ইংরেজি নববর্ষ।
১৭ ফেব্রুয়ারি (০৪ ফাল্গুন), বুধবার – ভষ্ম বুধবার।
০১ এপ্রিল (১৮ চৈত্র), বৃহস্পতিবার – পুণ্য বৃহস্পতিবার।
০২ এপ্রিল (১৯ চৈত্র), শুক্রবার – পুণ্য শুক্রবার।
০৩ এপ্রিল (২০ চৈত্র), শনিবার – পুণ্য শনিবার।
০৪ এপ্রিল (২১ চৈত্র), রবিবার – ইস্টার সানডে।
২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর (০৯ ও ১১ পৌষ), শুক্রবার ও রবিবার – যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগের ও পরের দিন)।
মোট = ০৮ দিন (৪টি সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ)
ঐচ্ছিক ছুটি (বৌদ্ধ পর্ব)
*২৮ জানুয়ারী (১৪ মাঘ), বৃহস্পতিবার – মাঘী পূর্ণিমা।
১৩ এপ্রিল (৩০ চৈত্র), মঙ্গলবার – চৈত্র সংক্রান্তি।
*২৩ জুলাই (০৮ শ্রাবণ), শুক্রবার – আষাঢ়ী পূর্ণিমা।
*২০ সেপ্টেম্বর (০৫ আশ্বিন), সোমবার – মধু পূর্ণিমা (ভাদ্র পূর্ণিমা)।
*২০ অক্টোবর (০৪ কার্তিক), বুধবার – প্রবারণা পূর্ণিমা (আশ্বিনী পূর্ণিমা)।
মোট= ৫ দিন(১টি সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ)
ঐচ্ছিক ছুটি (বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সমূহের অনুরূপ উৎসব)
১২ ও ১৫ এপ্রিল (২৯ চৈত্র ও ০২ বৈশাখ), সোমবার ও বৃহস্পতিবার- পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার ও এর বাহিরে কর্মরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের অনুরূপ সামাজিক অনুষ্ঠান।
যেকোনো সম্প্রদায়ের একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে মোট তিনদিনের মাত্রা পর্যন্ত ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে এবং এ ব্যাপারে প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার ইচ্ছা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদন করে নিতে হবে। সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যোগ করে ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।